তারিকুল ইসলাম তারিক, স্টাফ রিপোর্টার:
রংপুরের পীরগঞ্জে এক ভুমি সহকারী কর্মকর্তার তদন্ত প্রতিবেদনে পপাতিত্বের অভিযোগ উঠেছে ।ফলে চরম দুঃশ্চিন্তা গ্রস্থ’ হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী দিনমজুর রেজাউল করিম ও তার ওয়ারিশগন।
অভিযোগে জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে উপজেলার পরশুরামপুর গ্রামের মৃত্য লুৎফর রহমানের পুত্র সামিউল ইসলামের সঙ্গে এক খন্ড জমি নিয়ে একই গ্রামের তমিজ উদ্দিনের পুত্র রেজাউল করিম গংদের বিরোধ সৃষ্টি হয়। যার মৌজা- বড় নিজমপুর, জেএল-১৬৮, আর এস খতিয়ান-২২২ ও ২১৭, দাগ নং-৩৭৬,৩৭৯,৩৭৫, জমির পরিমান-৭ শতক । এ বিরোধের জেরে সামিউল ইসলাম রংপুরের বিজ্ঞ ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে রেজাউল করিম গংদের বিবাদী করে একটি মামলা করে। যার নং মিস পিটিশন-৬১৭/২৪। মামলার পরিপ্েেরিত সংশ্ষ্টি রায়পুর ইউনিয়নের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা
বকুল মিয়া সংশ্লিষ্ট কর্তৃপরে কাছে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে । তদন্ত প্রতিবেদনে বর্ণিত জমি বিবাদীর দখলে নাই মর্মে উল্লেখ করেছেন । অথচ বর্ণিত জমি বিবাদীর দখলে রয়েছে এবং সেখানে ঘর বিদ্যমান রয়েছে । উক্ত ঘরেই তাদের একমাত্র আশ্রয়স্থল । এ ব্যাতিত তাদের কোন জমিও নেই । অথচ উক্ত ভুমি সহকারী কর্মকর্তা বিষয়টি গোপন রেখে পপাতিত্বের আশ্রয় নিয়ে সমুদয় জমি বাদীর দখলে রয়েছে মর্মে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছেন ।
অথচ দাদি-মাসুমা বেগমের জমি দাদা’র তমিজ উদ্দিনের দানকৃত জমি ২৪ শতাংশ দান করেন। রেকর্ড মূল্যে ৭ শতাংশ। রেজাউলের নামে পুরাতন দাগ-২২৪ নতুন-৩৭৫ রেকর্ড, পোলট,প্রিন্ট। তবে, বিবাদী লুৎফরের নামে ৩৭৮ ও ৩৭৬ দাগে ২.৫ শতাংশ রেকর্ড করে নেয়। তাহার দলিল নং-(৬৫৭৮৭৫)সাল – ৮০ তমিজ উদ্দিনের সব জমি তার ছেলে-মেয়েরা বিক্রি করে।দাদি-মাসুমা বেগমের জমি দাদা’র তমিজ উদ্দিনের দানকৃত জমি ২৪ শতাংশ দান করেন। রেকর্ড মূল্যে ৭ শতাংশ। রেজাউলের নামে পুরাতন দাগ-২২৪ নতুন-৩৭৫ রেকর্ড, পোলট,প্রিন্ট। তবে, বিবাদী লুৎফরের নামে ৩৭৮ ও ৩৭৬ দাগে ২.৫ শতাংশ রেকর্ড করে নেয়। তাহার দলিল নং- ৬৫৭৮৭৫)সাল -৮০ তমিজ উদ্দিনের সব জমি তার ছেলে-মেয়েরা বিক্রি করে।
এ অবস্থায় চরম দুঃশ্চিন্তা গ্রস্থ হয়ে পড়েছেন বিবাদী প । তাই তারা এ ব্যাপারে সংশিষ্ট উর্ধতন কর্তৃপরে কাছে সুষ্ঠ তদন্ত কামনা করছেন ।