২৭শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, এখন সময় সকাল ৯:২০ মিনিট
  1. অপরাধ
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আড়াইহাজার
  4. আদালতপাড়া
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আর্কাইভ
  7. ঈদ আড্ডা
  8. ঈদ আনন্দ
  9. কক্সবাজার
  10. কুমিল্লা
  11. কুষ্টিয়া
  12. কৃষি
  13. খুলনা
  14. খেলাধুলা
  15. চট্রগ্রাম
 

ভেজাল সার ও কীটনাশক সৃষ্টিকারী কারখানা খুলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে লাপাত্তা যশোরের প্রতারক আলমগীর হোসেন

প্রতিবেদক
joysagortv
জুন ১২, ২০২৪ ৮:১৪ পূর্বাহ্ণ

শাহ আলম,, সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:
মামলার সূত্রে প্রকাশ, প্রতারক আলমগীর হোসেন, এ ,এস, এম, (এরিয়া সেলস ম্যানেজার) আর ডি এল এগ্রো কেমিক্যাল: প্রধান কার্যালয় ট্রপিকনা ৫ম তলা , পুরান পল্টন ঢাকা ১০০০ এই প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন ধরে জাল কাগজ, ভেজাল সার ও কীটনাশক সৃষ্টিকারী প্রতিষ্ঠান খুলে চোখ ধাঁধানো সাইনবোর্ড ও কাগজপত্র দিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের লোকজনকে লোভনীয় বেতনের লোভ দেখিয়ে ও ডিলারশিপ এজেন্ট নিয়োগ দিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করে আসছিল । যার ভুক্তভোগী সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার মোঃ মামুনুর রশিদ , পিতা আব্দুর রাজ্জাক, মহল্লা: রায়পুর, সিরাজগঞ্জ সদর । এই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রতারক আলমগীর হোসেন পিতা আব্দুল মোমিন ,মাতা সুফিয়া খাতুন, গ্রাম কাশিপুর ,পোস্ট ,কাশীপুর৭৪৪০ ,উপজেলা মনিরামপুর, জেলা যশোর । তিনি ঐ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকা অবস্থায় সিরাজগঞ্জের মামুনুর রশিদকে লোভনীয় ফাঁদে ফেলে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি মামুনকে সিরাজগঞ্জের মূল এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ দেন এবং ডকুমেন্ট হিসেবে তার কাছ থেকে তার নামীয় স্বাক্ষরকৃতক ব্ল্যাঙ্ক চেক , সিকিউরিটি হিসেবে সুকৌশলে জমা রাখেন । যমুনা ব্যাংক লিমিটেড বগুড়া শাখা যাহার চলতি হিসাব নং ০২১০৩১০০১৬৩৩১চেক নং ঔঝই ঘঙ ৫৬৪১২২২. উক্ত চেক জমা রেখে নগদ ১৫ লক্ষ ৩৩ হাজার টাকা প্রদান করিয়া মালামাল ক্রয় করিয়া আনেন এবং ওই মালামাল পরবর্তীতে সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন কর্ম এলাকার পয়েন্টে, পয়েন্টে, দোকানে ,দোকানে ,সরবরাহ হলে উক্ত মারামাল স্থানীয় ব্যবহারকারী ক্রেতা সাধারণের কাছে ভেজাল পরিলক্ষিত হলে বিষয়টি স্থানীয় সদর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা জানতে পারেন এবং মালামাল পরীক্ষার জন্য স্যাম্পল রাজশাহী বিভাগীয় কর্মকর্তার অফিসে পাঠান এবং তা ভেজাল প্রমাণিত হয়। তিনি তৎক্ষণাৎ ওই মালামাল বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেন। পরবর্তীতে ভ্রাম্যমান আদালত দোকানে দোকানে অভিযান চালালে ঐ নকল মালামালের সন্ধান পান এবং ৩ হাজার টাকা জরিমানা করেন। ফলে ভুক্তভোগী মামুনুর রশিদ ওই মালামাল ফেরত নিয়ে তার টাকা ও চেক ফেরত চাইলে তারা তাহা দিতে অস্বীকার জানায় এবং ঐ চেকে ইচ্ছামত টাকার পরিমান বসিয়ে ভুক্তভোগী মামুনের উপর ঘ .ও , অঈঞ. মামলা করেছে বলে শোনা যাচ্ছে । এমন জালিয়াতি হতে রক্ষা চান ভুক্তভোগী মামুনুর রশিদ এবং প্রতারক আলমগীর হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানিয়েছেন ।
সূত্র, এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মামুনুর রশিদ সিরাজগঞ্জ জেলা জজ কোর্টে মামলা দায়ের করেছেন যশোরের আলমগীর হোসেনের নামে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

সর্বশেষ - বিজ্ঞান প্রযুক্তি