সিরাজগঞ্জে প্রথম ধাপে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে গত ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার প্রতীক বরাদ্দের পরপরই নির্বাচনি প্রচারে নেমে পড়েছেন জামাত আলী মুন্সি । আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচার-প্রচারণায় মাঠে নেমেছেন তীব্র গরম উপেক্ষা করে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন । শুরু করেছেন জনসংযোগ নিজ প্রতীক চশমা তাই এদিকে পোস্টার টানানোর পাশাপাশি মাইকেও চলছে প্রচার-প্রচারণা। সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা
নির্বাচন নিয়ে হাট-বাজার, চায়ের দোকান, পাড়া-মহল্লায় প্রার্থীকে নিয়ে আলোচনা করছেন সাধারণ ভোটাররা। তিনি যমুনা বির্ধোত ৮ নং কাওয়াকোলা ইউনিয়নে দীর্ঘ ৪৭টি বছর ৪( চার);যুগধরে জনতার পাশে জনতার ভাইস চেয়ারম্যান মো. জামাত আলী মুন্সি তিনি ১৯৭৭ -১৯৮১ নির্বাচিত ইউ.পি মেম্বার ১৯৮২-১৯৯২- নির্বাচিত ইউ.পি চেয়ারম্যান, ১৯৯৭-২০০৩ নির্বাচিত ইউ.পি চেয়ারম্যান, ২০০৯-২০১৪ নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান, ২০০৯ সালে মো. জামাত আলী মুন্সি, বিজয়ী মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানের মধ্যে সর্বচ্চ – ৮৫,৬৭০ টি ভোটে পেয়ে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এবং ২০০৯ সালে মরহুম আবু মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া জামাত আলী মুন্সি, মোছাঃ নুরুন্নাহার খানম সারা বাংলাদেশের মধ্যে শ্রেষ্ঠ উপজেলা পরিষদ হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কর্তৃক স্বর্ণপদক লাভ করেন। নির্বাচনের বিষয়ে সাধারণ মানুষের কাছে অতি পরিচিত মুখ খুবই জনপ্রিয় সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জামাত আলী মুন্সি, দীর্ঘদিন ধরে তিনি মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করেছেন। তিনি করোনা কালীন সময়েও সুবিধা বঞ্চিত মানুষকে রাতের খাবার সরবরাহ করে মানুষের মন জয় করেছেন। তিনি সদর উপজেলাকে ঢেলে সাজাতে এবছর নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন । সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী জামাত আলী মুন্সি তিনি বলেন, ‘টাকা থাকলেই উন্নয়ন করা যায় না, উন্নয়ন করতে মন থাকতে হয়, ইচ্ছা এবং মানসিকতার প্রয়োজন। আমি সব সময় মানুষের পাশে ছিলাম। তাদের উন্নয়নে কাজ করেছি। উন্নয়ন করতে কোথা থেকে, কিভাবে টাকা আনতে হয় হয় আমি জানি। সুতরাং আমি কথা দিচ্ছি, আপনারা আমাকে নির্বাচিত করুন। আমি আপনাদের উন্নয়ন দিবো। ইনশাআল্লাহ।