প্রিন্ট এর তারিখঃ নভেম্বর ২৭, ২০২৪, ১১:০৪ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ মার্চ ৩১, ২০২৪, ১২:১৫ পূর্বাহ্ণ
গো-খাদ্যের চড়া দামে দিশেহারা রায়গঞ্জের ছোট-বড় খামারিরা।
মোঃ মোকাদ্দেস হোসাইন সোহান,
রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জঃ
গো-খাদ্যের চড়া দামে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জের ছোট-বড় খামারি মালিকেরা। উপজেলার বেশ কয়েকজন খামারি মালিকের সাথে কথা হলে তারা জানান, খড় ও ঘাসের পাশাপাশি গবাদি পশুকে ভুট্টার গুড়া, খোল, ধানের গুড়া, ডালের খোসা, চালের খুদ সহ বিভিন্ন কোম্পানির খাদ্য উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার থেকে ক্রয় করে খাওয়ানো হয়। উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ঘুরে জানা গেছে, গত দুই মাস আগেও ছিল এসব খাদ্যের দাম নাগালের মধ্যে। কিন্তু বর্তমান বাজারে এসব খাদ্যের দাম বেড়ে ক্রয়-ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন উপজেলার ছোট-বড় খামারি মালিকেরা। বর্তমান বাজারে গবাদি পশুর অন্যান্য খাদ্যের পাশাপাশি বাড়ছে, ভুষি, ভুট্টার গুড়া, ধানের গুড়া সহ বিভিন্ন খাদ্যের দাম। ভূষি বিক্রি করা হচ্ছে, ৫৮ টাকা থেকে ৬০ টাকা, ভুট্টার গুড়া ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, ধানের গুড়া ২২ টাকা যা গত দুই মাস আগেও বিক্রি করা হয়েছে সুলভ মূল্যে। দিন যতই যাচ্চে ততই বাড়ছে এসব খাদ্যের দাম। উপজেলার গ্রামপাঙ্গাসী গ্রামের খামারি মোঃ নুরুল ইসলাম বলেন, গবাদি পশুর সব ধরনের খাদ্যের দাম বাড়ায় আগের তুলনায় ফিট, ভুষি, খুদ কেনা কমিয়ে দিয়েছেন। এখন তিনি খরের পাশাপাশি কচুড়ি গাছ খাওয়াচ্ছেন। সব কিছুর দাম উর্ধমুখী হওয়ায় লোকশান দিয়ে হলেও হাটে গরু বিক্রি করে দিচ্ছেন অনেকেই। এদিকে উপজেলার শ্রীদাস গাতী গ্রামের আরেক খামারি জানান, বর্তমান বাজারে গো-খাদ্যের দাম বাড়ায় আমাদের মতো খামারিদের নাজুক অবস্হা হয়েছে। খামারিদের বাঁচাতে হলে সব ধরনের গো-খাদ্যের দাম কমানো দরকার। এমতাবস্থায় বাজার মনিটরিং করে খাদ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে আনার জন্য সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন উপজেলার ছোট-বড় খামারি মালিকেরা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো: হাসান ইমাম তালুকদার
মোবাইল: 01711412874, 01712197481
ঢাকা অফিস: ৫০/১,পল্টন লাইন, পুরানা পল্টন,পল্টন, ঢাকা।
সিরাজগঞ্জ অফিস: হাউস নম্বর ৪০, মায়া কুঞ্জ, মোক্তার পাড়া, সিরাজগঞ্জ।
Design & Development By HosterCube Ltd.