আঃ আজিজ, দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের বিরামপুর পৌর বাজার সহ গ্রাম অঞ্চলের বিভিন্ন হাট বাজারে লাফিয়ে বাড়ছে শাক-সবজির দাম।
গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিকেজি কাঁচা মরিচে ২০০ টাকা বেড়ে তা বিক্রি হচ্ছে ২৪০ দরে। একইসঙ্গে শাক-সবজিও কেনা ক্ষমতার বাইরে। বর্তমানে কাঁচা তরকারি বাজারে এসে অস্থির হয়ে উঠছেন সাধারণ ভোক্তারা। ফলে শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষরা চরম বেকায়দায় পড়েছেন। সংসার চালাতে গিয়ে তাদের মাঝে শুরু হয়েছে হাঁসফাঁস।
বুধবার ৯ অক্টোবর বিরামপুর পৌর বাজার সহ শহরের বিভিন্ন হাট- বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি পটল ৬৫ টাকা, আলু ৫০টাকা, বেগুন ৫০ টাকা, মুখিকচু ৫০ টাকা, করলা ১০০ টাকা, মূলা ৬০ টাকা, বরবটি ১২০ টাকা, সিম ২০০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, তরই ৫০ টাকা, শসা ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৭০ টাকা, কদোয়া ৪০ টাকা, টমেটো ১২০ টাকা কেজি দামে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ধনেপাতা শাক ১০০ টাকা, লাউ শাক ৪০ টাকা, লাল শাক ৪০ টাকা ও লাউ ৩০-৪৫ টাকা পিস (প্রকার ভেদে) বিক্রি হচ্ছে।
অথচ গত এক সপ্তাহ আগে ওইসব গণ্যের দাম অনেকটা কম ছিল। তবে আলু-পেঁয়াজের দামস্থিতিশীল রয়েছে।
গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিকেজি কাঁচা মরিচে ২০০ টাকা বেড়ে তা বিক্রি হচ্ছে ২৪০ দরে। একইসঙ্গে শাক-সবজিও কেনা ক্ষমতার বাইরে। বর্তমানে কাঁচা তরকারি বাজারে এসে অস্থির হয়ে উঠছেন সাধারণ ভোক্তারা। ফলে শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষরা চরম বেকায়দায় পড়েছেন। সংসার চালাতে গিয়ে তাদের মাঝে শুরু হয়েছে হাঁসফাঁস।
বুধবার ৯ অক্টোবর বিরামপুর পৌর বাজার সহ শহরের বিভিন্ন হাট- বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি পটল ৬৫ টাকা, আলু ৫০টাকা, বেগুন ৫০ টাকা, মুখিকচু ৫০ টাকা, করলা ১০০ টাকা, মূলা ৬০ টাকা, বরবটি ১২০ টাকা, সিম ২০০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, তরই ৫০ টাকা, শসা ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৭০ টাকা, কদোয়া ৪০ টাকা, টমেটো ১২০ টাকা কেজি দামে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ধনেপাতা শাক ১০০ টাকা, লাউ শাক ৪০ টাকা, লাল শাক ৪০ টাকা ও লাউ ৩০-৪৫ টাকা পিস (প্রকার ভেদে) বিক্রি হচ্ছে।
অথচ গত এক সপ্তাহ আগে ওইসব গণ্যের দাম অনেকটা কম ছিল। তবে আলু-পেঁয়াজের দামস্থিতিশীল রয়েছে।