১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, এখন সময় রাত ১:৩৩ মিনিট
  1. অপরাধ
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. আড়াইহাজার
  4. আদালতপাড়া
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আর্কাইভ
  7. ঈদ আড্ডা
  8. ঈদ আনন্দ
  9. কক্সবাজার
  10. কুমিল্লা
  11. কুষ্টিয়া
  12. কৃষি
  13. খুলনা
  14. খেলাধুলা
  15. চট্রগ্রাম
 

বন্যায় ভেঙ্গে গেছে সড়ক, স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীসহ দুর্ভোগে জনজীবন

প্রতিবেদক
joysagortv
জুলাই ১২, ২০২৪ ৯:৩৬ অপরাহ্ণ

মোঃ মুকিম উদ্দিন জগন্নাথপুর প্রতিনিধি
বন্যার পানির তীব্রতায় সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের কয়েকটি সড়ক ভেঙে যাওয়ায় স্কুল কলেজ মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রীসহ জনজীবনে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এই পাকা সড়কগুলো দিয়ে যানবাহন চলাচল করতে না পারায় নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সরবরাহ করতে পারছে না এলাকাবাসী।
স্থানীয়রা জানায়, সুরমা কুশিয়ারাসহ অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জগন্নাথপুর উপজেলা প্লাবিত হয়। ধীরে ধীরে পানির চাপ বাড়তে থাকায় সাম্প্রতিককালে ঢলের পানিতে জগন্নাথপুরের গ্রামীন সড়কগুলো বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের কলকলিয়া তেলিকোনা চন্ডিডহর সড়ক, পাটলী ইউনিয়নের লাউতলা রসুলগঞ্জ সড়ক, চিলাউড়া জগন্নাথপুর সড়ক, উপজেলার গোয়ালা বাজার, সৈয়দপুর, ভবের বাজার, নয়াবন্দর, কাঠাঁলখাই, শিবগঞ্জ, বেগমপুর সড়কসহ বেশ কয়েকটি গ্রামীন সড়ক তলিয়ে যায়। বন্যায় এসব সড়ক বিপর্যস্ত হয়ে জনসাধারণের চলাচলের অনুপযোগী হয়ে যায়। কলকলিয়া তেলিকোনা চন্ডিডহর সড়কটি চন্ডিডহর থেকে সাদিপুর পর্যন্ত ভেঙে যায়। ভেঙে যাওয়ার ফলে চন্ডিডহর থেকে জগদীশপুর পর্যন্ত সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

 

এতে কান্দারগাঁও, নোয়াগাঁও, তেলিকোনা, কামারখাল, গলাখাল, শ্রীধরপাশা, জগদীশপুর, গ্রামের অন্তত ১০ হাজারেরও বেশি মানুষের যাতায়াতে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। এ অঞ্চলে উৎপাদিত নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ধানসহ বিভিন্ন ফসল সরবরাহ করতে পারছে না কৃষকরা।

তেলিকোনা গ্রামের আব্দুল আজিজ, কামারখাল গ্রামের সুয়েব আহমদ, দুলাল হোসেন ও শাহজাহান আলীসহ অনেকেই বলেন, বিগত ২০২২ সালের বন্যায় এই রাস্তাটি আংশিক ভেঙে গেলে কোন সংস্কার হয়নি। এবারের বন্যায় চন্ডিডহর থেকে জগদীশপুর পর্যন্ত রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ায় স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসা পড়ুয়া শিক্ষার্থীসহ আমরা দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এব্যাপারে জগন্নাথপুর উপজেলা প্রকৌশলী সোহরাব হোসেন বলেন, এউপজেলায় প্রায় নয়শত কিলোমিটার সড়কের মধ্যে প্রায় সাড়ে তিনশত কিলোমিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে ধরে নেয়া হয়েছে। প্রায় পনেরটি কালভার্ট ও ব্রীজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আনুমানিক ক্ষতি ধরা হয়েছে প্রায় সত্তর কোটি টাকা তবে রাস্তাঘাটের পানি একেবারে নেমে গেলে ক্ষয় ক্ষতির পরিমান বাড়তে পারে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল বশিরুল ইসলাম বলেন, উপজেলায় সব মিলিয়ে একশত কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে। আমরা জেলার মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক একটি তালিকা পাঠিয়েছি। আশা করি খুব শীঘ্রই ক্ষয়ক্ষতির কাজ শুরু করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

সর্বশেষ - বিজ্ঞান প্রযুক্তি

আপনার জন্য নির্বাচিত

আকর্ষণীয় বেতনে ইস্টার্ন ব্যাংকে চাকরি, অভিজ্ঞতার দরকার নেই

ধর্ম উপদেষ্টা রাজশাহী আসবেন ৭ সেপ্টেম্বর

নড়াইলের নতুন পুলিশ সুপার কাজী এহসানুল কবির

সিরাজগঞ্জে ‘‘দুর্নীতি প্রতিরোধে সুশীল সমাজের ভুমিকা’’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছে চাষিরা

রাজবাড়ীতে তাঁত শিল্পের সুদিন ফেরানোর দাবীতে গলায় প্লেকার্ড ঝুলিয়ে লুঙ্গি বিক্রি

সিরাজগঞ্জ পৌর যুবলীগের আহবায়ক পদপ্রার্থী হলেন মো. হানিফ শেখ  

পদ্মা নদী থেকে জেলের জালে জীবিত রাসেলস্ ভাইপার সাপ ধরা পড়ছে

কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সমাজ সেবা সম্পাদক মামুন হাশেমী দিপুকে ফুলের শুভেচ্ছা

টাকার ব্যাংক ‘মুঠোফোনে’ বাড়ছে আস্থা